ব্রেন টিউমার এর লক্ষণ, কারন ও প্রতিকার

ব্রেন টিউমার এক ধরনের ঘাতক মরনব্যধী রোগ। যা মানুষের অগুচরে সৃষ্টি হয়ে ধীরে ধীরে আমাদের হুমকির মধ্যে ঠেলে দিয়ে থাকে। সাধারণত এ ধরনের রোগ সারা বিশ্বে প্রায় ১ শতাংশ বা এর আশে পাশে। কিন্তু একে অবহেলা করা একেবারে ঠিক নয়। এটি সাধারণত খুব ছোট ছোট লক্ষণ থেকে সৃষ্টি হতে পারে যা আমাদের জানা দরকার।
 
ব্রেন টিউমার এর লক্ষণ

ব্রেন খুব শুক্ষ একধরনের উপাদান যা আল্লাহতায়ালা সকল প্রাণীর মাথার মধ্যে খুব শক্ত আবরন বা খুলির মধ্যে যত্ন সহকারে রেখেছেন। মস্তিষ্ক বা ব্রেন থেকেই সৃষ্টি হয় আমাদের দেখাশোনা, ভালোলাগা, চলাফেরা। একজন মানুষের পুরো শরীর ভাল থাকলেও যদি ব্রেন এর সমস্যা থাকে তাহলে তাকে পাগল বলা হয়। তাই আমাদের এই দিকে নজর রাখা খুবই জরুরী।

ভূমিকা

ব্রেন টিউমার সাধারণত খুব ভয়ঙ্কর ও মরনব্যধী রোগ। সাধারণত কি কারনে এ ধরনের রোগ সৃষ্টি হয় সে সম্পর্কে সঠিক নির্দেশনা না পাওয়া গেলেও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগন এর কিছু কারন বের করতে সক্ষম হয়েছে। আসুন ব্রেন টিউমার সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
 
আরো পড়ুন: প্রস্রাব বা পায়খানা আটকে রাখার ক্ষতি

ব্রেন টিউমার কি

এটি একধরনের রোগ যা মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে গঠিত হয়ে পিন্ড বা ভর দ্বারা সৃষ্টি হয়ে থাকে। শরীরের কোষগুলো ক্রমাগত সংখ্যাবৃদ্ধি সহ কোষগুলো প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্রেন টিউমারের ক্ষেত্রে ব্রেনের কোষগুলো একটি অনিয়ন্ত্রিত উপায়ে সংখ্যাবৃদ্ধি এবং বিভাজন ‍শুরু করে যা স্বাভাবিকভাবে শরীর দ্বারা স্বীকৃত হয়। যার ফলে দ্রুত কোষের সংখ্যাবৃদ্ধি স্বাভাবিক কোষের প্রতিক্রিয়ার চেয়ে ভিন্ন এবং প্রাথমিকভাবে। বিশেষজ্ঞদের মতে আনুমানিক ১৩০ প্রকারের ব্রেন টিউমারের ধরল লক্ষ করা গেছে।

ব্রেন টিউমারের কারণ

ব্রেন টিউমারের সঠিক কারণ এখনপর্যন্ত আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে নিম্নলিখিত কারণগুলো ব্রেন টিউমারের কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।

পারিবারিক ইতিহাস বা বংশগতভাবে

ব্রেন টিউমার বা শারীরিক ব্যধি অনেক সময় জিনগতভাবে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে প্রবাহিত হয়ে থাকে। এই রোগ যদি আপনার পরিবাবে পিতা বা মাতার হয়ে তাহলে এটি জিনগত কারনে পরিবারের অন্যান্য সদস্যর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের দেহের কোষগুলোতে অসংখ্য ডিএনএ দ্বারা গঠিত। ডিএনএ অথ্যাৎ ডাই-রাইবো নিউক্লিক অ্যাসিড হলো এক ধরনের রাসায়নিক যৌগ যা আমাদের জিনের গঠনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে।
 
আরো পড়ুন: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখার পদ্ধতি

পূর্বতন রোগ ব্যধির ইতিহাস

কোন ব্যক্তি যদি পূর্বে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে তার ব্রেন টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকগুন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী কোন ব্যক্তি যদি ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে এই ক্যান্সারের কোষগুলো ধীর্ঘকাল সুপ্ত অবস্থা থাকতে পারে। যার ফলে ব্রেন টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।

রেডিয়েশন বা সংস্পর্শে আশা

রেডিয়েশন বা সংস্পর্শে আশার ফলেও ব্রেন টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কোন ব্যক্তি যদি কোন উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বিকিরনের সংস্পর্শে আসে তার ফলেও ব্রেন টিউমারের সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পায়। যেন কোন পেশাগত কারনে কাজের পরিবেশে বিকিরনকারী রশ্নির উপস্থিতির ফলে অথবা কোন ক্যান্সারের চিকিৎসার অংশ হিসেবে কোমোথেরাপি বা রেডিয়েশন খেরাপি জাতীয় চিকিৎসার প্রভাবেও ব্রেন টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হওয়া

কারো যদি শরীরের স্বাভাবিকের তুলনায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হয় এবং এর ফলে সে বারবার রোগাক্রান্ত হয় পড়ে সে ক্ষেত্রে ব্রেন টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। সম্প্রতি দেখা গেছে যে সমস্ত ব্যক্তি এইডস বা এইচআইভি রোগে আক্রান্ত সে সমস্ত রোগীরা ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনায় রয়েছে অনেকগুন।

বয়স

ব্রেন টিউমার হওয়ার ক্ষেত্রে কোন বয়স লাগেনা। যে কোন বয়সেই এই রোগ হতে পারে। কিন্তু বর্তমানে এক গবেষনায় দেখা গেছে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে ব্রেন টিউমার হওয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়।

ব্রেন টিউমারের লক্ষণ

ব্রেন টিউমারের নিদিষ্ট কোন কারণ সম্পর্কে জানা না গেলেও বর্তমানে বিশেষজ্ঞদের মতে কিছু কারণ উল্লেখ করা যায়। সে সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো-

অতিরিক্ত মাথাব্যথা

কারো যদি অনবরত মাথাব্যথা হয়ে থাকে তাহলে তাকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা জরুরি। এধরনের মাথা ব্যথা সাধারণত প্রতিদিন ভিন্ন ভিন্ন ধরনের হতে পারে। তাই কারো যদি মাথা ব্যথা জনিত সমস্যা থাকে তাহলে অবহেলা করা একেবারে সঠিক হবেনা। দ্রুত একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরার্শ নেওয়া জরুরী।

দৃষ্টিশক্তি করে যাওয়া

এই উপসর্গটি যদি কারো লক্ষ করা যায় তাহলে তাকে অবশ্যই সচেতন হওয়া জরুরী। ব্রেন টিউমারের কারণে দৃষ্টিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। অপটিক স্নায়ু, পিটুইটারি গ্রন্থি বা ওসিপিটাল লোবকে প্রবাভিত করে এমন টিউমার ডাবল ভিশন, ঝাপসা দৃষ্টি অথবা এক বা উভয় চোখে আংশিক কিংবা সম্পূর্ণ দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়ার মত সমস্যা সৃষ্টি করে দিতে পারে।

ব্যক্তিগত পরিবর্তন

কোন ব্যক্তি যদি হঠাৎ করে খুব চুপচাপ থাকে আগের মত হাসিখুশি থাকেনা সবসময় উদাসীনতা ও অনুপযুক্ত আচরণ ও মানসিক নিয়ন্ত্রণ এবং একধরনের আবেগের মধ্যে থাকে তাহলে তার ব্রেন টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এই ধরনের পরিবর্তন হলে সর্তক থাকুন।

দুর্বলতা

একজন মানুষ যে কোন কারনে দুর্বলতা হতেই পারে। দুর্বলতা মানেই যে তার ব্রেন টিউমার হবে এমনটি নয়। তবে লক্ষ রাখতে হবে কোন কারণ ছাড়াই যদি আপনার দুর্বলতা লেখে থাকে বা বিভিন্ন স্থানে অসাড়তা অনুভব করেন তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। কারণ এটিও ব্রেন টিউমারের লক্ষন হতে পারে।

হরমোনের ভারসাম্যহীতা

পিটুইটারি বা হাইপোথ্যালামিক টিউমার হরমোনের সুক্ষ্ম ভারসাম্যকে ব্যহত করতে পারে। যে কারনে অকারনেই অনেকটা ওজন বেড়ে বা কমে যেতে পারে। পাশাপাশি তৃষ্ণা বা প্রস্রাবের ধরনেও পরিবর্তণ দেখা দেওয়া সাভাবিক। এমনটি হয়ে থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

তোতলামি বা অস্পষ্ট উচ্চারণ

ডা. ক্যারুব্বা বলেন, কথা ও ভাষা বোঝার মোটর ফ্যাশনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ব্রেইনের অংশ ফ্রন্টাল লোব বা টেম্পোরাল লোবে টিউমারের প্রধান উপসর্গ হচ্ছে ভাষাগত সমস্যা। যেমন তোতলামি, বিভিন্ন জিনিসের নাম বলতে অসুবিদা কিংবা কি বলছে তা বুঝতে সমস্যা হওয়া। তিনি বলেণ ব্রেইনের মধ্যে দুটি স্পিচ সেন্টার বা কথা কেন্দ্র রয়েছে যা বামপাশে অবস্থিত। একটি হচ্ছে ওয়ের্নিকেস এরিয়া যা আমাদেরকে কথা ‍বুঝতে সাহায্য করে এবং অন্যটি হচ্ছে ব্রোকাস এরিয়া যা আমাদের শব্দ সৃষ্টিকারী পেশীকে সক্রিয় করে। যখন ব্রেইনে টিউমার থাকে উভয় ক্ষমতা বাধাগ্রস্থ হয়।

বন্ধ্যাত

ব্রেইন হরমোন উৎপাদনসহ আমাদের শরীরের প্রায় সবকিছু নিয়ণ্ত্রণ করে। ডা. চেন বলেন, এটি তা করে থাকে ব্রেইনের তলদেশে অবস্থিত মটর-আকৃতির পিটুইটারি গ্র্যান্ড নামন একটি এক্সটেনশনের মাধ্যমে।

উপরে তাকাতে সমস্যা

কেউ যদি মাথা তুলে উপরের দিতে সমস্যা বোধ করে তাহলে তাকেও একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। কারণ এটিও হতে পারে ব্রেন টিউমারের লক্ষন।

ব্রেন টিউমারের প্রকারভেদ

নিচে ব্রেন টিউমারের প্রকারভেদ সমূহ আলোচনা করা হলো।

গ্লিওমাজ

গ্লিওমা নামক ব্রেন টিউমার মস্তিষ্কের গ্লিয়াল কোষে সৃষ্টি হয়। এ ধরনের গ্লিয়াল সেল চার ধরনের হয়ে থাকে-

(১) অ্যাস্ট্রোসাইটোমা, (২) এপেনডাইমোমা, (৩) অলিগোডেন্ড্রোগ্লিওমা (৪) ডাইলোব্লাস্টোমা।

ক্রেনিওফ্যারিঞ্জিওমা

ক্রেনিওফ্যারিঞ্জিওমা হল এক ধরনের ব্রেন টিউমার যা খুলির গোড়ার অংশে বা সুষুম্নাকানেডর নিম্নভাবে অভ্যন্ত ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়।

মেডুলোব্লাস্টোমা

মেডুলোব্লাস্টোমা এক ধরনের ম্যালিগন্যান্ট ব্রেন টিউমার। এই প্রকার ব্রেন টিউমার প্রধানত পূর্ণবয়স্কদের তুলনায় ৪ থেকে ১০ বছরের শিশুদের বেশি লক্ষ করা যায়।

পিটুইটারি অ্যাডিনোমা টিউমার

গ্লিওমা টিউমারের পরেই পিটুইটারি অ্যাডিনোমা টিউমারই হলো সর্বপেক্ষা সাধারণ প্রজাতির ব্রেন টিউমার।এ ধরনের টিউমার সাধারণত ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মানুষেল মধ্যে বেশি লক্ষ করা যায়।

হিমাঞ্জিওব্লাস্টোমা

এ ধরনের টিউমার অত্যন্ত ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। নারীদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে এ ধরনের টিউমারের উপস্থিতি বেশি লক্ষ করা যায়। এ ধরনের টিউমার সাধারনত ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সীদের মধ্যে বেশি লক্ষ করা যায়।

ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা

ব্রেন টিউমারের চিকিসা সম্পর্কে সংক্ষেপে নিচে আলোচনা করা হলো।

সার্জারি

টিউমারের চিকিৎসার জন্য সর্বপ্রথম একজন চিকিৎসক টিউমার কেটে বাদ দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ছোট আকারের টিউমার সাধারণত অপারেশন করা সহজ হলেও বড় আকারের টিউমার বা ব্রেনে থাকা টিউমার অপারেশন করা তুলনামুলক ভাবে খুব কঠিন এবং আর প্রভাবে কিছু পার্শপতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে।

অন্যান্য চিকিৎসা

সার্জারী ছাড়াও মেটাস্ট্যাটিক বা ক্যান্সার আক্রান্ত ব্রেন টিউমার চিকিসার নানারকম পদ্ধতি রয়েছে। যেমন-

কোমোথেরাপি

কোমোথেরাপি হলো মুলত একটি ক্যান্সার প্রতিরোধন ওষুধ বা চিকিৎসা ব্যবস্থা। যা শরীরের অভ্যন্তরে অতি দ্রুতহারে বাড়তে থাকা ক্যান্সারের সেল বা কোষগুলোর বৃদ্ধি রোগ করতে ভূমিকা পালন করে ও তা নির্মল করে।

রেডিয়েশন থেরাপি

রেডিয়েশন থেরাপি হল এমন এক ধরনের ক্যান্সার চিকিৎসা যাতে ক্যান্সার সেলগুলি ধ্বংস করার জন্য উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রশি প্রয়োগ করে টিউমারটি বা টিউমারগুলিকে সঙ্কুচিত করা য়।

ব্র্যাকিথেরাপি

ব্র্যাকিথেরাপি হলো এক ধরনের রেডিয়েশন থেরাপি যাতে চালের দানার আকারের রেডিয়েশন সিড বা কনা টিউমার যেখানে অবস্থান করে সেই অংশ একটি সরু সুচের মাধ্যমে স্থাপন করা হয়।

স্টিরিওট্যাকটিক রেডিও সার্জারি

স্টিরিওট্যাকটিক রেডিও সার্জারি হল একধরনের অত্যাধুনিক রেডিও সার্জারি। এই পদ্ধতিতে মাল্টি ডাইমেনশনাল ইমের্জি সিস্টেম ব্যবহার করে ক্যান্সার আক্রান্ত টিউমারের উপর উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রেডিয়েশন বীম ফেলা হয়। এই চিকিৎসা পদ্ধতি আশেপাশের কোন অংশের ক্ষতি না করে বা অন্যান্য সুস্থ স্বাভাবিক কোষের ওপর প্রভাব বিস্তার না করে শুধুমাত্র ক্যান্সার আক্রান্ত টিউমারটির ওপর প্রতিক্রিয়া করতে সক্ষম।

ইমিউনোথেরাপি

ইমিউনোথেরাপি বা বায়োলজিক্যাল থেরাপি হল এক উন্নত ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসা। এই পদ্ধতিতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ঘটিয়ে শরীরকে ক্যান্সারের সাথে লড়ার উপযোগী করে তোলা হয়।

উপসংহার

ব্রেন টিউমার সাধারণত একটি মারনব্যথি রোগ। কিন্তু এর উপসর্গগুলো খুব সাধারণ যার ফলে আমাদের মধ্যে এই উপসর্গগুলো দেখা গেলেও আমরা তেমন কোন আমলে না নিয়ে থাকি। এর ফলে আমাদের হতে পারে এইরুপ ভয়ঙ্কর মরনব্যথী ব্রেন টিউমার।

শেষ কথাঃ প্রিয় পাঠক ব্রেন টিউমারের লক্ষনগুলো খুব স্বাভাবিক হলেও আমাদের এই দিকে বিশেষ নজর রাখা উচিত। এ ধরনের আলামত লক্ষকরা গেলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। পোস্টের মাধ্যে কোন ভুলভ্রান্তি থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। কোন তথ্য দেওয়ার থাকলে কমেন্টে করুন। পোস্টটির মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকলে আপনার বন্ধ বা কাছের মানুষের কাছে শেয়ার করুন। এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে আমাদের পেজে ঘুরে আসতে পারেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপডেট ব্লগ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন; প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url