লিচু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
লিচু একটি গ্রীষ্মকালীন ফল। লিচু খেতে পছন্দ করেনা এমন মানুষ পাওয়া যায়না। লিচু তার সৌন্দয্যে যেমন মানুষের দৃষ্টিকে আকৃষ্ট করে তেমন এর মন মাতানো স্বাদ খুব সহজেই যে কোন বয়সের মানুষের মনকে জয় করতে পারে। এটি একটি রসালো ফল। তবে লিচু বেশি খাওয়ার ফলে এর কিছু অপকারীতাও রয়েছে। আসুন লিচু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিকা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
লিচু খুব লভনীয় একটি ফল। এটি উৎপাদনে দিনাজপুর জেলা প্রথম। এছাড়াও লিচু রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁ, সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে উৎপাদিত হয়ে থাকে।
আরো জানুন: গরমে শিশুর যত্ন
লিচু যদিও দেখতে অনেক সুন্দর এবং খেতেও এর অতুলনীয় স্বাদ এরপরেও এটি খাওয়াতে আমাদের সচেতন হওয়া জরুরী। লিচু অত্যন্ত স্বাদযুক্ত একটি ফল কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়া কনমতেও ঠিক নয়। আসুন লিচু সম্পর্কে কিছু গুরুত্ব তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৩. কিডনি ভাল রাখতে সহায়তা করে।
৪. লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৫. হাঁপানি রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৬. হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।
৭. ওজন কমাতে খুব ভাল কাজ করে।
৮. হজমের সমস্যা সমাধান করতে সহায়তা করে।
৯. স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
১০. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
১১. বয়সের ছাপ পড়তে বাধা সৃষ্টি করে লিচু এবং ত্বক ভাল রাখে।
১২. শরীরের বিভিন্ন ব্যথা নিরাময় করে থাকে লিচু।
১৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
১৪. বিভিন্ন ভাইরাসের আক্রান্ত থেকে দুরে রাখে লিচু।
১৫. গরমে নিয়মিত লিচু খেলে দেহের ভিটামিন বি৬ েএর চাহিদা ১০-১২ শতাংশ পাওয়া যায় লিচুর মধ্যে।
১৬. লিচুতে পর্যাপ্ত পানি এবং পটাসিয়াম থাকায় কিডনিতে জমে থাকা দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে লিচু। এই ফল শরীরের ইউরিক এসিডের ঘনত্বেও কমায়। যার ফলে কিডনির বিভিন্ন কারনে ক্ষতির ঝুঁকি কমে।
১৭. এটি একটি গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। এই ফলটি খুব কম সময়ের জন্য পাওয়ায় যায়। এই ফলটি টিউমার প্রতিরোধক হিসাবেও কাজ করে। রসাল ও সুস্বাদু এই ফলটিতে রয়েছে খাদ্য শক্তি, শর্করা, আমিষ, ক্যালসিয়াম, লৌহ ও ভিটামিন-সি। যা শরীরের বিভিন্ন গুরুত্ব উপাদান।
আরো জানুন: আনারস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
এছাড়াও লিচুতে ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান যা লিচু খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই খেতে যতই ভাল হোকনা কেন আমাদের নিয়ম মেনে বয়স ভেদে লিচু খাওয়া প্রয়োজন।
সকালে খালি পেটে বিশেষ করে যদি শিশুরা লিচু খেয়ে থাকে তাহলে পেট ব্যথা, বমি হওয়া, গলা ব্যথা সহ বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। লিচুতে ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানন মুলত এর জন্য দায়ী। এছাড়াও লিচুতে রয়েছে হাইপ্রোগ্লাইসিন নামক উপাদান যা বিশেষ করে শিশুদের শরীরের শর্করা তৈরি রোধ করে এতে করে শিশুরা বিভিন্ন সমস্যার সিম্মুখিন হয়ে থাকে।
লেখকের মন্তব্যঃ যদিও লিচু খুব সুস্বাদু একটি ফল তবে বাজারে থেকে ক্রয় করার সময় সঠিক ভালে লক্ষ্য রেখে লিচু ক্রয় করা জরুরী। বাচ্চাদের লিচু খাওয়ানোর ফলে সচেতন হওয়া জরুরী। এই পোস্টটির মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকলে অন্যকে উপকৃত হওয়ার জন্য আপনার সুভাকাংক্ষিদের মাঝে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ
লিচু খুব লভনীয় একটি ফল। এটি উৎপাদনে দিনাজপুর জেলা প্রথম। এছাড়াও লিচু রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁ, সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে উৎপাদিত হয়ে থাকে।
ভূমিকা
লিচুতে বিভিন্ন উপকারী উপাদান বিদ্যামন। লিচু খাওয়ার ফলে আমাদের অনেক উপকারিতা রয়েছে। লিচুতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা ছাড়াও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।আরো জানুন: গরমে শিশুর যত্ন
লিচু যদিও দেখতে অনেক সুন্দর এবং খেতেও এর অতুলনীয় স্বাদ এরপরেও এটি খাওয়াতে আমাদের সচেতন হওয়া জরুরী। লিচু অত্যন্ত স্বাদযুক্ত একটি ফল কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়া কনমতেও ঠিক নয়। আসুন লিচু সম্পর্কে কিছু গুরুত্ব তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
লিচুর উপকারিতা
১. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং স্কীনের বলি রেখা দুর করে থাকে লিচু২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৩. কিডনি ভাল রাখতে সহায়তা করে।
৪. লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৫. হাঁপানি রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৬. হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।
৭. ওজন কমাতে খুব ভাল কাজ করে।
৮. হজমের সমস্যা সমাধান করতে সহায়তা করে।
৯. স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
১০. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
১১. বয়সের ছাপ পড়তে বাধা সৃষ্টি করে লিচু এবং ত্বক ভাল রাখে।
১২. শরীরের বিভিন্ন ব্যথা নিরাময় করে থাকে লিচু।
১৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
১৪. বিভিন্ন ভাইরাসের আক্রান্ত থেকে দুরে রাখে লিচু।
১৫. গরমে নিয়মিত লিচু খেলে দেহের ভিটামিন বি৬ েএর চাহিদা ১০-১২ শতাংশ পাওয়া যায় লিচুর মধ্যে।
১৬. লিচুতে পর্যাপ্ত পানি এবং পটাসিয়াম থাকায় কিডনিতে জমে থাকা দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে লিচু। এই ফল শরীরের ইউরিক এসিডের ঘনত্বেও কমায়। যার ফলে কিডনির বিভিন্ন কারনে ক্ষতির ঝুঁকি কমে।
১৭. এটি একটি গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। এই ফলটি খুব কম সময়ের জন্য পাওয়ায় যায়। এই ফলটি টিউমার প্রতিরোধক হিসাবেও কাজ করে। রসাল ও সুস্বাদু এই ফলটিতে রয়েছে খাদ্য শক্তি, শর্করা, আমিষ, ক্যালসিয়াম, লৌহ ও ভিটামিন-সি। যা শরীরের বিভিন্ন গুরুত্ব উপাদান।
লিচু খাওয়ার অপকারিতা
কোন কিছুই আমাদের জন্য অতিরিক্ত ভাল নয়। যেমন লিচু দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি খেতেও এর জুরি মেরা ভার। লিচু খেতে খুব সুস্বাদু তাই বলে এটি বেশি পরিমানে খেলে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখিন হতে হতে পারে।অতিরিক্ত লিচু খেলে আমাদের গলা ব্যথা, পেট ব্যথা, নাক দিয়ে রক্ত পড়ারমত বিভিন্ন সমস্যা দেয়া দিতে পারে। লিচুতে থাকে হাইপ্রোগ্লাইসিন নামক উপাদান যা শরীরের শর্করা তৈরিতে বাধা সৃষ্টি করে।আরো জানুন: আনারস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
এছাড়াও লিচুতে ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান যা লিচু খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই খেতে যতই ভাল হোকনা কেন আমাদের নিয়ম মেনে বয়স ভেদে লিচু খাওয়া প্রয়োজন।
খালিপেটে লিচু খাওয়ার অপকারিতা
লিচু খুব সুস্বাদু ও স্বল্পমেয়াদী একটি ফল। এটি একটি গ্রীষ্মকালীন ফল। খুব কম সময়ের জন্য এটি বাজারে পাওয়া যায়। এইট ফলটি খেতে পছন্দ করেনা এমন কোন মানুষ পাওয়া যায়না। ছোট থেকে বড় সকলেই লিচু খেতে ভালোবাসে। তবে এটি যেমন খেতে সুন্দর তেমনি এটি খাওয়ার ব্যপারেও সর্তকতা অবলম্বন করা জরুরী। লিচু সব সময় খাওয়া গেলেও সকালে কেউ যদি খালি পেটে খেয়ে থাকে তাহলে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।সকালে খালি পেটে বিশেষ করে যদি শিশুরা লিচু খেয়ে থাকে তাহলে পেট ব্যথা, বমি হওয়া, গলা ব্যথা সহ বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। লিচুতে ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানন মুলত এর জন্য দায়ী। এছাড়াও লিচুতে রয়েছে হাইপ্রোগ্লাইসিন নামক উপাদান যা বিশেষ করে শিশুদের শরীরের শর্করা তৈরি রোধ করে এতে করে শিশুরা বিভিন্ন সমস্যার সিম্মুখিন হয়ে থাকে।
উপসংহার
লিচু অনেক সময় দেখা যায় অপরিপক্ত অবস্থায় বাজারে বিক্রি করা হয়। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রয়েছে যারা অধিক মুনাফার লোভে সঠিক ভাবে না পাকা সত্বেও লিচুতে রং মেরে তা বাজারে বিক্রি করছে। সেক্ষেত্রে আমাদের সচেতন হওয়া জরুরী।লেখকের মন্তব্যঃ যদিও লিচু খুব সুস্বাদু একটি ফল তবে বাজারে থেকে ক্রয় করার সময় সঠিক ভালে লক্ষ্য রেখে লিচু ক্রয় করা জরুরী। বাচ্চাদের লিচু খাওয়ানোর ফলে সচেতন হওয়া জরুরী। এই পোস্টটির মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকলে অন্যকে উপকৃত হওয়ার জন্য আপনার সুভাকাংক্ষিদের মাঝে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ
আপডেট ব্লগ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন; প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url