প্রাকৃতিক উপায়ে যৌবন ধরে রাখার উপায়
যৌবনকাল আমাদের জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। আমরা এই যৌবন ধরে রাখতে কত কিছুই না করি। আমাদের সকলের স্বপ্ন যৌবনকে ধরে রাখা। আর যৌবন ধরে রাখতে প্রতিনিয়ত কত কিছুই না করি। কিন্তু এই ব্যস্ত জীবনে আমরা যৌবন ধরে দিকে কেও সঠিক খয়াল রাখতে পারিনা। তাই আমাদের প্রাকৃতিক উপায়ে যৌবন ধরে রাখার উপায় জানা দরকার।
আমরা প্রতিনিয়ত বাইরের অসাস্থকর খাবার, অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করার ফলে আমরা আমাদের যৌবন ধরে রাখতে পারিনা। এমতাবস্থায় আমাদের যৌবন ধরে রাখার কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম ও কৌশল আজ আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো। একটু সময় ও ধর্য্য ধরে পড়ুন আশা করি উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
যৌবন বা সৌন্দর্য্য ধরে রাখতে আমরা বিভিন্ন প্রশাধনী ব্যবহার করি। কিন্তু আমরা তেমন কোন উপকৃত হতে পারিনা। কিন্তুন আমরা যদি এই প্রশাধনী না ব্যবহার করে প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে চললে দেখবেন আপনার সৌদয্য ও যৌবন ধরে রাখতে পারবেন।
আসুন আমরা যৌবন ধরে রাখতে প্রাকৃতিক নিয়ম সমূহ জেনে নিয়
দুধের উপকারিতা
যৌবন ও সৌন্দয্য ধরে রাখতে দুধের উপকারি অনেক। দুধ রতিশক্তি সৃষ্টি করে আমাদের দেহের শুস্কতা দূর করে এবং হজম শক্তি বাড়িয়ে তুলে এবং খাদ্য হজম হয়ে খাদ্যের স্থলাভিষিক্ত হয়ে যায়। বীর্য সৃষ্টি করতে দুধের অনেক গুন রয়েছে। দুধ চেহারায় লাল বর্ণ তৈরি করে এবং দেহের অপ্রয়োজনীয় দূষিত পদার্থ বের করে দেয় এবং মস্তিষ্ক শক্তিশালি করে।
রসুনের উপকারিতা
রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা দেহের ইন্দিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। দেহের কোন সমস্যা থাকলে এখনই রসুন খাওয়ার অভ্যাস শুরু করুন।
সামুদ্রিক মাছ
মাসদ্রিক মাছ যৌবন ধরে রাখতে বিশেষ সহায়ত ভুমিকা পালন করে।আপনি যদি দীর্ঘদিন যৌবন ধরে রাখতে চান তাহলে নিয়মিত সামুদ্রিক মাছ আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন। সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমান প্রয়োজনীয় প্রোটিন রয়েছে যা আপনার শরীরের প্রোটিনের চাহিদু দুর করে যৌবন ধরে রাখ বহুদিন।
মধুর উপকারিতা
মধু আপনার শরীরে ও ত্বক উভয়ের জন্য খুব উপকারী একটি জিনিস। যৌবন ধরে রাখতে মধুর তুলনা নাই। এখন সাধারণত আসল খাঁটি মধু পাওয়া যায়না বললেই চলে তাই আপনি দেখে শুনে খাঁটি মধু নিন। নিয়মিত মধু খেলে পাকস্থলী পরিষ্কার করে, দেহের অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। বন্ধ গ্রন্থিগুলি খুলে দিতে সাহায্য করে, পাকস্থলী স্বাভবিক রাখে েএবং মস্তিষ্ক অধিক পরিমান শিক্তি লাভ করে ফলে শরীর সুস্থ থাকে।
অলিভ ওয়েল এর উপকারিতা
আমরা সাধারনত বিভিন্ন ধরনের তেল খাবারের সাথে ব্যবহার করি। যাতে করে আামদের যৌবন ও সৌন্দয্য খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। তাই আমরা যদি নিয়মিত খাবারের তালিকায় অলিভ ওয়েল ব্যবহার করি তাহলে এর মধ্যে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমান কম থাকায় আমাদের মেজ জমবে না। এছাড়া প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার সময় অলিভ ওয়েল শরীরে ম্যাসেজ করলে তকে বলিরেখা পারে না সহজে।
গাজর ও টমোটোর উপকারিতা
গাজর ও টমেটো ত্বক ও স্বাস্থ্যর জন্য উপকারি। বিশেষ করে যৌবন ধরে রাখার জন্য গাজও ও টমেটোর কোন জুড়ি মেলা দুষ্কর। এতে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টি অক্সিন্টে আছে যা বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করতে সাহায্য করে।
আঙ্গুর এর উপকারিতা
বয়স ধরে রাখতে আঙ্গুরের কোন জুড়ি নাই। আঙ্গুরে রয়েছে প্রচুর পরিমান অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। ফলে নিয়মিত আঙ্গুর খেলে ত্বক ও দেহ উভয় সুন্দর ও সুস্থ থাকে।
টক দই এর উপকারিতা
টক দই সাধারণত মেদ ও কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। দইয়ে প্রচুর পরিমান প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম আছে যা শরীরের গঠন ভালো রাখে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে। দেই ত্বককে রাখে বালিরেখা মুক্ত। তাই যৌবন ধরে রাখতে চাইলে প্রতিদিন নিয়ম মেনে দই খান।
ব্রকলি
ব্রকলিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইট্রোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যন্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা বয়সজনিত বিভিন্ন অসুখ থেকে দেহকে রক্ষ করতে সাহায্য করে এবং শরীরের বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফেলে।
পালং শাক
পালং শাক যৌবন ধরে রাখতে বিশেষ উপযোগী। পালং শঅকে প্রচুর পরিমানে লুটেইন আছে যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে এবং যৌবন ধরো রাখতে সহায়থা করো। নিয়মিত পালং শাখ খেলে ত্বক ও চোখের বয়ষজন্তি সমস্যা কমে যায়।এছাড়ার এতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন যা আমাদের শরীরের সমস্যা দুর করে এবং শরীরে পুষ্টি ও শক্তি যোগান দেয়।
কলার উপকারিতা
যৌবন ধরে রাখতে কলার বিশেষ গুন রয়েছে। কলাতে রয়েছে শক্তি বাড়ানোর মুলমন্ত্র। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন, পটাসিয়াম ও আয়রন। তাই কলা অফিসে কাজের ফাকে ও বা কোথায় গেলেও প্রতিদিন কলা খাওয়া উচিত। সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবারের মাঝেও কলা খেতে পারেন।
ডার্ক চকোলেট
মিস্টি বা চকোলেট দাতের জন্য ক্ষকারক হলেও চার্ক চকোলেট যেমন খেতৈ ভাল তেমনি এতে রয়েছে বেশ কয়েকটি উপকারি খনিজ পুষ্টি।চকোলেট মন ভাল রাখতে এবং এনার্জি বুস্টার হিসেবে ডার্ক চকোলেট খেতে পারেন। এতে রয়েছে ক্যাফেইন আর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, সুস্থ থাকতে এগুলোর ভূমিকা অপরিহার্য।
কাঠ বাদাম এর উপকারিতা
কাঠবাদাম ভিটামিন ই এর একটি দারুন উৎস। ভিটামিন ই আপনার ত্বককে অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষ করতে সাহায্য করে। আদ্রতা ধরে রাখতে এবং ত্বকের টিস্যু মেরামত করতে কাঠবাদাম সাহায্য করে।
আখরোট এর উপকারিতা
যৌবন ধরে রাখতে আখরোট এর গুন রয়েছে। আখরোটে আছে প্রদাহরোধী ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড। যা ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে ও সৌন্দয্যকে ধরে রাখতে সাহায্য করে।
এছাড়াও নিজের তারুন্য বা সৌন্দয্যকে ধরে রাখতে আজীবন এই ১০টি অভ্যাস গড়ে তুলুন আপনার জীবনে। দেখবেন আপনার সৌন্দয্য থাকবে স্থায়ী ও চলমলে চেহেরা যা আপানার বয়ষকে হার মানাবে।
১. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে
মানব শরীরের শতকরা ৭৫ ভাগই হলো তরল। আর আপনার শরীরের এই জলীয় অংশের পরিমান কমে গেলে আপনার শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দেখে দিবে। তাই পানি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গরুত্বপূর্ণ। এমতাবস্থঅয় আমাদের প্রতিদিন অণ্ত ২ থেকৈ ৩ লিটার পানি পান করতে হবে। তাই প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা কুসুম গরম পানি পান করুন। এসিডিটির সমস্যা না থকলে সাথে লেবু যোগ করতে পারেন।
ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখার পাশাপশি এই অভ্যাস ত্বকের দৃঢ়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ব্রনের সমস্যা কমিয়ে রাখতে এবং সেটাকে মোটামুটি নিয়ন্ত্রিত রাখতে, চুল পড়ে যাওয়া কমাতে, অকালপক্কতা, মাথার ত্বকের নানা সমস্যা, খুশকি ইত্যাদি থেকৈ অনেকটাই দুরে রাখতে সহায়তা করে। নিজেকে তারুন্যদীপ্ত রাখতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পানের অভ্যাস রাখা খুবই জরুরি।
২. ময়েশ্চারাইজারের ব্যবহার
বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকের যত্বে ময়েশ্চারাইজার এপ্লাই রা অত্যন্ত জরুরী। ময়েশ্চারাইজারটি ভিটামিন এ, ই, সি যুক্ত সিলেক্ট করতে হবে। ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের পর যদি ত্ব তেলতেলে না লাগে বা ত্বকে টান ভাব অনুভুব না হয় তাহলে বুঝতে হবে ময়েশ্চারাইজারটি সঠিক আছে।
৩. শাকসবজি, ফল মুল এবং লেস এলকোহল পান ও চিনি কম খাওয়া
সুস্থ থাকতে এবং নিজের সৌন্দয্য যৌবন ধরে রাখতে শাকসবজি ও ফলমূলের কোন জুড়ি নাই। তাই প্রতিদিন ্আমাদের অন্তত দু ধরনের সবজি ও এক পদের ফল খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত। সবজি খাওয়ার ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব কম আঁচে কম তেল ও মসলা দিয়ে রান্না করে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু ফলের ক্ষেত্রে আপনি জুস বা কামড়ে খেতে পারেন। তবে কামড়ে খেলে ফলের সম্পূর্ণ অংশ পাওয়ায় যায়।
এলকোহল না নেবার অভ্যাস করতে হবে এবং চা, কফি তুলনামুলক কম খেতে হবে। তবে লাল চা ও গ্রীন টি খাওয়ার ক্ষেত্রে তুলনামুলক অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
৪. নিয়মিত ব্যয়ামের অভ্যাস
সুস্থ থাকতে ও যৌবন ঠিক রাখতে নিয়মিত শরীর চর্চা বা ব্যয়ামের কোন বিকল্প নাই। আপনি নিয়মিত ব্যয়াম করলে একদিকে যেমন আপনার শরীর সুস্থ থাকবে অপর দিকে আপনার যৌন্দয্য বৃদ্ধি পাবে। তাই অনেক ডাক্তারের পরামর্শ সুস্থ থাকতে চাইলে নিয়মিত ভাবে ব্যয়াম করুন।
৫. ত্বক নিয়মিত এবং সঠিকভাবে পরিষ্কার করা
সৌন্দয্য বৃদ্ধি ও যৌবনের সৌন্দয্যকে আকর্ষন করার জন্য আপনার ত্বক নিয়মিত সঠিক নিয়মে পরিষ্কার করুন। কিন্তু আমরা অনেকে আলসেমু করে ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার করিনা। কিন্তু যৌন্দয্যর উজ্জলতা বৃদ্ধি করার জন্য ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। তাই কষ্ট করে হলেও প্রতিদিন অন্তত দুই বার ত্বকের যত্ন নিন।
৬ অতিরিক্ত মেকাপ না করা
আমরা বিভিন্ন কারনে মেকআপ করে থাকে সেটা অফিসিয়াল কাজ বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কারনে হলেও মেকআপ করি নিজেদের সৌন্দয্য বৃদ্ধি করার জন্য। কিন্তু আমরা কি জানি এ অতিরিক্ত মেকআপ প্রডাক্টগুলি আমাদের দীর্ঘমেয়াদিভাবে ত্বকের ক্ষতি করে ফেলে। তাই আমাদের অতিরিক্ত মেকাপ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৭ অতিরিক্ত ফেসিয়াল এক্সপ্রেশন্স না দেয়া
আমাদের অনেকেই খুব অল্পতে বিরক্ত হয়ে যাই এবং অনেকের অভ্যাস বেশির ভাগ সময় মুখ চোখ কুচকে রাখা। এতে করে ত্বকের নিজে থাকা পেশীসমূহ উদ্দীপ্ত হয়ে পড়ে। আর এভাবে অনেকগুলো বছর ধরে সেইম এক্সপ্রেশন্স হতে থাকলে সেখানে স্থায়ী ভাবে ভাজ পড়ে যায়। তাই নিজেকে সৌন্দয্য দেখাতে অতিরিক্ত ফেসিয়াল এক্সপ্রেশন্স এর ব্যপারে সচেতন হতে হবে। এ থেকে বিরত থাকতে হবে।
৮ পর্যাপ্ত এবং নিয়মিত ঘুম নিশ্চিত করা
আমরা অনেকে রাতের বেশিরভাগ সময় বিভিন্ন ভাবে কাটিয়ে দেয়। এতে করে আমরা পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমানোর সময় পায়না। তাতে করে আমাদের চোখের নিকে কালো দাগ পড়ে ও শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। যা সৌন্দয্য ও যৌবন নষ্ট করার জন্য দায়ী।
৯ ত্বকের যত্নে নিয়মিত রুটিন মাফিক কাজ করা
ত্বকের যত্নের জন্য অন্যতম জরুরি তিনটি রুটিন যেটাকে সংক্ষেপে বলা যায় সিটিএম রুটিন অর্থাৎ ক্লিনজিং, টোনিং এবং ময়েশ্চারাইজিং। দিনের শুরুতেই ভঅলো ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে টোনার ব্যভহার এবং সবশেষ ভালো মানের ময়েশ্চারাইজিং ব্যবহার করার একটি নিয়মিত অভ্যাস গড়ে তোলাটা অত্যন্ত জরুবির। সপ্তাহে দুদিন এক্সফোলিয়েশন করতে হবে।
১০ সূর্যরশ্মিতে অতিরিক্ত সময় না থাকা
সূর্যের অতিবেগুনী রশ্নি ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক তা আমরা মোটামুটি সবাই জানি। কিন্তু আসলে এটা আমাদের জানার মাত্রার চেয়েও আরো অনেকগুন বেশি। তাই আমাদের রোদে গেলে সান প্রোটেকশন ইউজ করা অত্যন্ত জরুরি। অতিরিক্ত সূয্যের আলোতে গেলে যতসম্ভব নিজেকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করুন।
উপসংহার
যৌবন ধরে রাখতে চাইনা এমন মানুষ পাওয়া যায়না। সকলের ইচ্ছা আজিন যৌবন ধরে রাখতে। আর সেই আশতে অনেকে অনেকের প্রতি ইপ্রিশন হয়ে বিভিন্ন প্রডাক্ট ব্যবহার করে থাখি। কিন্তু আমরা প্রাকৃতিক নিয়মে যদি উক্ত নির্দেশনা গুলো মেনে চলি তাহলে আশাকরি শরীরের সৌন্দয্য ও যৌবন ধরে রাখা যাবে অনেক দিন।
লেখকের মন্তব্যঃ যৌবন আমাদের অমূল্য সম্পদ। যৌবন আশে আবার চলে যায়। কিন্তু যার যায় তার আর ফিরে আসেনা। এমতাবস্থায় আমাদের যৌবনের সৌন্দয্যকে ধরে রাখার জন্য উপরোক্ত টিপসগুলো মেনে চলা উচিত। ধন্যবাদ
আপডেট ব্লগ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন; প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url